
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের (মুজিব বর্ষ) জন্মশতবার্ষিকীর সাথে মিলে বাংলাদেশ তার স্বাধীনতার ৫০ বছর (সুবর্ণ জয়ন্তী) উদযাপন করেছে। ১৯৭১ সালে দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী স্বাধীনতা যুদ্ধের পর বিশ্বের মানচিত্রে বাংলাদেশের নাম উজ্জ্বল হয়। লাল ও সবুজ পতাকা, যা বাংলাদেশ ও বিশ্বজুড়ে গর্বের সাথে উড়ছে, অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ও লড়াই করার জন্য দেশের দৃঢ়তার প্রতীক হিসেবে কাজ করে চলেছে। এই অদম্য চেতনা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মূর্ত ও সঞ্চারিত। উপযুক্তভাবে, বীরত্বপূর্ণ বিজয়ের সুবর্ণ জয়ন্তী সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালির জন্মশতবর্ষ উদযাপনের সাথে মিলে যায়। তাই আমাদের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী (সুবর্ণ জয়ন্তী) উদযাপনের গুরুত্ব অপরিসীম। দেশের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী এবং “মুজিব বর্ষ” উদযাপনের জন্য ব্যাপক ও বর্ণাঢ্য কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।
নড়িয়া উন্নয়ন সমিতি (নুসা), যথাযথ সম্মান ও গাম্ভীর্যের সাথে “সুবর্ণ জয়ন্তী” এবং “মুজিব বর্ষ” উদযাপন করেছে। নুসার লাইব্রেরিতে বঙ্গবন্ধু কর্নার স্থাপন ছিল এই উদযাপনের একটি অংশ।











